প্রথমে ১লিটার দুধ জাল করে ১/২ লিটর করে
নিতে হবে।ডায়াবেটিকস রোগীর জন্য চিনি
দিবেন না।(sugar free use করতে পারো)
আর আমি ১ গোল চামুচ চিনি দিয়েছি।জাল
করে ঘন হয়ে আসলে চুলা বন্ধ করে ১০-১৫
মিনিট রেখে দিন।একদম ঠাণ্ডা করবেন না।
আঙুল দেওয়া যায় এমন গরম থাকতে হবে।
তারপর ১ টা বাটি নিয়ে জাল করা দুধ ১ বার
বাটিতে আবার পাতিলে এভাবে ৭ - ৮ বার
করুন। তারপর আগের দিনের দই (আমি
দোকানের দই দিয়ে করছি, মিষ্টি দই বা টক দই)
১ টেবিল চামচ।ভালভাবে মিশিয়ে নিয়ে
যে পাত্রে দই জমাবেন ঐ পাত্রে ঢালেন।
মাটির পাত্র হলে ভাল হয়।(দই সব রকমের
পাএেই জমে।)এবার ভাল ভাবে ঢেকে বায়ু
শুন্য জায়গায় রেখে কাথা বা কম্বল দিয়ে ঢেকে
রাখুন ৭-৮ ঘন্টা।(আমি কাঠের আলমারি তে
রেখেছিলাম)।বা ওভেন এ just light on করে
রাখলেও হয়।
টিপস্:
* যে দই দিয়ে দই জমাবে তাতে পানি থাকলে
তোমার বানানো দই এও পানি জমবে।
* দোকানের দই এর মতো রং করতে চাইলে চিনি
টা দুধে না দিয়ে আলাদা ভাবে অল্প পানি দিয়ে
জাল করে লাল লাল করে তা দুধে মিশাতে হবে।
* ৭-৮ ঘন্টার মধ্যে বক্স নড়ানো জাবে না।
তাহলে দই জমবে না।সারা রাত রাখলে ভালো।
* যে দই দিয়ে দই জমাবে তাতে পানি থাকলে
তোমার বানানো দই তেও পানি জমবে।
* আগের দই বা দই এর বীজ ছাড়া দই জমানোর
কোন পদ্ধতি আমার জানা নাই।
* যে দই জমানো হল,তা থেকে আবার
দই জমানো যাবে।
* দুধ যতে বেশি জাল করে ঘন করা হবে দই
এর রং ততো বেশি সুন্দর হবে ও স্বারও
ততোটাই বেশি হবে।
* প্যাকেট এর দুধ এও দই জমে।
নিচের ছবি গুলোতে দেখেন, আমি বিভিন্ন সময়
মাটির পাত্র,প্লাস্টিক এর বক্স,স্টিল এর বাটিতে
দই জমিয়েছি। সুতরাং সব পাত্রেই দই জমে
কিন্তু মাটির পাত্রের দই তুলনামূলক ভাবে ঘন
হয়।কারণ মাটির পাত্র অতিরিক্ত পানি শোষণ
করে নেয় l
Recipe by : Rumana Habib
নিচে আরও অনেক রেসিপি আছে,
চাইলে দেখতে পারেন।এমন আরও সহজ
ও নতুন রেসিপি পেতে join করুন আমাদের
রান্নার গ্রুপEasyrecipebd তে।
group link :https://www.facebook.com/
( রেসিপি টি পড়া শেষ হলে রেসিপি ভাল লাগলে
নিচের এই পোষ্টারে ১টা ক্লিক করে অনুপ্রেরণা
যোগাবেন,যাতে খুব তাড়াতাড়ি আবার এমন
কিছু নিয়ে আপনাদের সামনে হাজির হতে পারি।)
0 comments:
Post a Comment